অনলাইন ইবুক, পিডিএফ, ব্লগ, ম্যাগাজিন, কমিক্স তৈরি করতে 'ইপত্রিকা' প্রস্তুত ।

এখানে আপনার নিজের পত্রিকা গুলি রয়েছে । এখানে আপনার নিজের যুক্ত করা লেখকগণ রয়েছেন ।

ইন্টারনেটে এলো 'ইপত্রিকা'র নতুন সংস্করণ ১.০ ।

List of Articles

List of Articles

দেহলিজ, দিল্লি থেকে প্রকাশিত একটি বাংলা ওয়েব ম্যাগাজিন । দিল্লির বাঙ্গালী কবিদের দ্বারা পরিচালিত । প্রথম সংখ্যা থেকেই এটি ওয়েব ম্যাগাজিন । ডিজিট্যাল ম্যাগাজিন
ধিল্লিকাপুরঃ সম্পাদকীয় সম্পাদকীয় সূচীপত্র রায় পিথোরাঃ দীর্ঘ কবিতা তুষ্টি ভট্টাচার্য শুভ্র বন্দ্যোপাধ্যায় প্রদীপ চক্রবর্তী অমল বসু জয়দীপ মৈত্র হে শাহজানাবাদঃ
বেবিকটে সন্দেহ দুলছিলমেয়েটি কাল রাতে এসে পৌঁছেছেমেয়েটির আট মাস পেটটার চামড়া টানটান ছিলমেয়েটির উনিশ বছরের যোনিপথ চিরে দিতে হোলমেয়ে তবে প্রসব করল তামাটে
বসন্তদিনমানুষ জন্মানোর দিনে জোনাকিগুলো আলো দেয়আর অযথা ঘোরাফেরা করে, অথচ আলোর বদলিলেখা সেদিনই আমগাছের গোড়ায়... কিভাবে ও কেনঅভিভূত হওয়া এই প্রাক-চল্লিশে,
প্রবচন১)সমস্ত অরণ্যমেধের শেষেআমরা বর্ণহীন জীবন নিয়েহেঁটে চলেছি এক বিদেশী রাস্তা দিয়ে।দেখছি : মৃত নিউক্লিয়াস, আর পাথরহয়ে যাওয়া মানুষগুলোর হাতেজমে আছে বিদ্বষ,
সম্ভবামি 50 - 50সম্ভাবনা ১ওবসিডিয়ান কালো বারান্দাএবং মলমল সাদাচিক ঢাকা ও মসলিন সিথ্রু মসৃণভেতর বাড়িতে প্যান্ডোরা ঘুমোচ্ছে ণঃ জাগছেবাক্স হাতে শ্রডিঞ্জার
রোদ বিলি করিকী পুরু, কী থলথলে, যেন গণ্ডারের চামড়াঅন্ধকার লিখে ফেলতেই মনে হল এইকথাঅন্ধকার লিখে ফেলেছিস! অ্যাত্তো সহজচোখের সামনে কালো একটা মেঘের শুঁড়বিজবিজ
চন্দ্রকুমার থেকে লেওনার্দো : ইসরোর একটি অপঠিত অভিযাত্রাএক .অদ্ভুত নৈঃশব্দ্য শরীরময় সময় - স্থানাঙ্ক ভেঙে ছায়াদের সন্ধে হয়ে আসে| ছায়াদের দীর্ঘপ্রণালী তখনো
জাগলারি হাওয়া এবং হার্ড নাটস্(একটি না-সরল গদ্য)সন্ধ্যা ব্যলকনির আলসে ধরে মেঘেরা বানাচ্ছে নিও মডার্ন আরকিটেকচার!সাদা,নীল, বেগুনি হাওয়ারা এবাড়ি, ওবাড়ি
অ|লিখিত জলের মাদলএবং রাজকীয় এপ্রোন পরা প্রস্থান নিয়ে কার প্রচ্ছদ আঁক?কাহারবা ও কার বা যাবতীয় শয্যা-কলা অঙ্গে নিতম্বে ষদুষ্ণ জলসঙ্গমকালোতিতিরের কম্পিত
স্ব-অবস্থানস্ব-অবস্থান স্পষ্ট করে দেওয়া ভালো।নতুবা তুমি চড়ুই কি ময়ূরজানবে না মানুষ।তোমাকে কেন্নোও ভাবতে পারে ওরা,অথবা পিঁপড়ে।কিছু গিরগিটি অথবা কেঁচোর
ক্রিস-ক্রসপ্রিয় হরফেরা সেপিয়াদেওয়াল উপচে কার যেন স্বপ্নের ভেতরকার যেনরিফ্লেক্টেড গ্লোরির কথাভাবতে ভাবতেএই ঢিলেঢালা ধাতুর আদলেপ্রিয় ইস্কাপন তবে কে লিখেছিলঅবেলায়ভাষার
ভূস্বর্গ ভ্রমণলেখিকা - শ্রীমতী রিমিকা ব্যানার্জি সাধুছোটবেলায় ভূগোলে একটা প্রশ্ন আসতো পৃথিবীর কোন জায়গাকে ভূস্বর্গ বলে? উত্তরটা হতো কাশ্মীর। সুদূর কাশ্মীর
একদিনতবে যাব একদিন তোমার সাথেরিং রোডে ঘুরতেযখনমৃত্যভয়ের সংকট পেরিয়ে মুচকি হাসেশেষ শীতের ঝরাপাতারাআরনবজাতক বিকাল কাঁদে প্রকৃতির আতুড়ঘরে।যাব,নিজামুদ্দিন,
কাঁটা তার সরিয়ে দাওকাঁটা তারে আটকে থাকুক সব ঘৃণাশেষ হোক ভয়ঙ্কর প্রলয়।তোমার আমার প্রেম একটি কবিতাশুরু হোক ভালোবাসার নিলয়।বিশ্বাসে ভরে যাক পৃথিবীর আঙনছড়িয়ে
বহতা নদীর মতোই এ জীবনবহতা নদীর মতোইএ জীবন বয়ে চলছে ঠিক,চেয়ে দেখো সেই কবে শুরু করেছি দিন-মোহ মায়ায় জড়িয়ে দুজন।বইতে বইতে আজ এখানেকাঞ্চনপুর থেকে মির্জাপুর,
পিঁপড়েবন্ধুর ধুরি লাঠির ঠি ধরে পেরোচ্ছি পথচিহ্ন সববুকজলে খিলিখিলি শঙ্খমোহ - ভেজাঠোঁট ঝিনুক আঁখি ছুঁইমুই যুবতীরাপায়ের নূপুরে চেং তুড় গেঁথে, গুঁজে নেয়
পানীয়পরিত্যক্ত একটি মাতৃদুগ্ধের গেলাসেঘুমিয়ে আছে একটি শহরভিক্ষাহীন মাংস সরিয়েআমরা তাকে কাটছিমাংসের ভিতরে আস্ত একটি বাজারেহত‍্যাওষ্ঠ খুলছি প্রবল নেশায়রক্তের
সরস ও সারসী এবং কেনপরিযায়ী পাখি দেখলে জটায়ুর কথা মনে পড়ে। ইচ্ছে করে জিজ্ঞেস করে নিই ওদের কাছ থেকে, জটায়ুদের সন্ততিরা কেমন আছে গো? কেউ কি আছে এখনো বর্তমান
রূপশালী ধানআমাদের যখন ঘুম ভাঙলো,তখন আমরা এক মায়াময় অরন্যের মাঝে বসে আছি।গম্ভীর ঝিঁঝিঁর ডাক,একেবারে জানিয়ে দিয়েছেএখানে নির্জনতা অন্য নামে পরিচিত।তাহার
বাবুহেই গ বাবু তুম্হার মুনে আছে সেই দিনট র কুথাযখন পেত্থম দিখা হুঁইছিল তুম্হার সাথেচইত মাসের সেসে সালবুনের ধাইর‍্যে?হামি ঝুড়ি ভইর‍্যে মহুয়া কুড়াই ফিরছিলম--তুম্হাকে
তোমার মুখ একটা শহর হয়ে যায়ঘাসের ওপারে কোথাও একটা পিয়ানো বাজছেউনবিংশ শতাব্দীর একটা সুররেললাইন বরাবর এসে তাদের ঠিক জুড়ে দিলআকরিক লোহা তামার মাঠ, একদা সরাইখানাফেলে
কল্পনার জন্মতুমি তখন আমার কল্পনায়হাজারো ভাবনা চিবিয়ে যাচ্ছিচোখ, মুখ, নাক, গায়ের রং নিয়ে ভাবছি।তুমি তখন আমার পেন্সিলের শিসেআনকোরা কাগজে দাগ কাটতেইধীরে
প্রবোধলাল হাতরুটির জন্য এই লাল শূন্যই যথেষ্টরক্তে আটকে যাওয়া কাটা পাআর মাটির থকথকে বরাভয়দুটো কাটা হাত ঘষটে ঘষটে কফিন টানছেতারই ধ্বনির পেয়াদায় উপকূলদুটো