মিসিং লিংক












সোমপ্রভা

কাঁচমন ঠুনকো বুনন

পাখিদের মগ্ন ডানায় অন্তর্লীন সহবাস

কাঠবাদামের মতো অন্ধকার কুচি;ঝরে ঝরে পড়ছিল ।দূরের সংঘারাম থেকে কোনো বালক শ্রমণের হোমসিক কাতর শব্দ রাত পাখির ডানায় দূর থেকে আর ও দূরে লিপ্ত হয়ে চলেছিল ।আকাশে একটি সুন্দর চাঁদ ।পাহাড় বরফের মেখলা খুলে চাঁদ আর জোছনা মাখছিল ।সিন্ধুর গাঢ় সবুজ পান্না জলে সংঘারামের ছায়া ---ত্রিপটকের ভাঁজে ভাঁজে গম্ভীর ওম্ ধ্বনি বর্গক্ষেত্রের মতো হরিৎ ধানের ক্ষেতে হারিয়ে যাচ্ছে---

--বেজন্মার বাচ্চা

দাঁত এবং ঠোঁটের কষ বেয়ে খিস্তি আলটপকা—ব্রিজ এবং জলে মাখামাখি

আই লাভড দ্যাট সান অব্ আ্যা বিচ

আমার চোখ মুখ জ্বলছে—গ্রীবার পিংক পার্লে লোভের লালা—

সিক!সিক অব ইট

বোধিসত্ত্বের অভয় মুদ্রায় লালসার আলো-ওরা নেচে যাচ্ছিল—একে অপরকে আদর করছিল-নো ইটস নট টাচ অব লাভ।দে আর ব্লাডি ফাকিং ইচ আদার

রাজীব-লেট আস মুভ –হোয়াই উই আর সিটিং হিয়ার??

লেট আস এনজয় হানি

তুমি এটা এনজয় করছ ?আমার গা বমি বমি করছে—

ইউ আর টু সেনসিটিভ---

দিল্লি এয়ারপোর্ট থেকে উড়ান –সাদা মার্বেল সকাল –আহ্লাদিত ভালবাসায় চান করছিলাম—

রোদের ঝাড় লন্ঠনের অবারিত আলোয় গলে গলে পড়ছে বরফতাজ হিমালয়

এতো ভালবাসার উঠোন এখনো

এতো জীবনের মিছিল –

আমি টপাটপ ছবি তোলার চেষ্টা করতেই আকাশ বালিকা হাই হিলে –ঠোঁট রঞ্জনীর ফাঁকে প্লাস্টিক হাসি

ম্যাম,প্লিজ নো ফটোগ্রাফি –লেহ্ এয়ারপোর্ট ইজ আন্ডার ডিফেন্স এরিয়া

আমি জানালায় চোখ রেখে মোম সাদা চুল আর গলে পড়া হিমবাহ দেখতে দেখতে রাজীবের গায়ে হেলান—

কী যে ছাই দেখছো –সব দেখার জিনিষ তো পেরিয়ে যাচ্ছে—

ল্যাপটপে চোখ রাজীবের আবছা জবাব-জানেমন তোমার চোখেই দেখা আমার –একটু কাজ করে নিই—

রাজীব আমরা প্লেজার ট্রিপ এ এসেছি—প্রি হানিমুন—সর্ট অব—

ইয়েস ডার্লিং আমি সব প্লেজার হোটেল রুমের জন্য জমিয়ে রাখছি—

রাজীবের চোখ লোভী শেয়াল কিংবা নেকড়ে?

না ওরা ততটা লোভী নয়—

---আমাদের মাঝখানে কিছুটা কুয়াশা

কিছুটা ধোঁয়া আর

মিথ্যের কুণ্ডলী-----

চাঁদটা আকাশে লাফিয়ে উঠে যাচ্ছে ।পাহাড়,চাঁদ আর সংঘারাম প্রাচীন মিথের মতো খেলা করছে—

মম আমরা পৌঁছে গেছি

ডোন্ট ওরি মম রাজীব আমার সঙ্গেই আছে—তুমি ওষুধ গুলো মনে করে খেও

রাতে আবার ফোন করব—বাই

--ম্যাম আপনারা দু ঘণ্টা রেস্ট নিন তারপর ঘুরতে যাবেন—আ্যক্লেটেমাইজেশনে কিছুটা সময় লাগবে—যদি নসিয়া কিংবা ব্রিদিং প্রবলেম হয় তাহলে আমাদের কল করবেন ।

----জীবনের গভীরে

কখন ফুটে ওঠে একটি বিশ্বস্ত বীজ—

আমার মার জীবন থেকে সেই বীজটি ই হারিয়ে গিয়েছিল—

মা আমার পাপা কোথায়?

আমার মহিমাময় বাবাকে আমি জানি না—

যে বহুগামী পুরুষ টি একদা খেলার ছলে আমার মার জরায়ু তে কিছুটা বীর্য ঢেলে দিয়েছিল সেই এক্স ক্রোমোজোমের সাথে আরেকটি এক্স এর মিলন থেকে আমি—আমার ফিমেল শরীর—

তেরো বছর বয়সে চানঘরের আয়নায় যখন আমাকে আমি প্রথম দেখি তখন থেকে মাঝে মাঝে আমি গাছ হয়ে যাই---কত পাখি আমার ডালে বসে—কতপাতারা রমণ করে—কত ভালবাসার ফুল ফোটে—

হী লেফট মী হোয়েন আই কনসিভড ইউ-ফর আ্যনাদার ম্যানস ওয়াইফ—লেটার আই গেভ হিম ডিভোর্স---

আমি সোমপ্রভা---শুধুই সোমপ্রভা আমি আমার নাম থেকে আমার মায়ের একদা স্বামীর পদবী ছেঁটে দিয়েছি

ইটস আ্যা পেন—দিল্লি বলেই হয়তো আমাকে বার বার জবাবদিহি করতে হয়নি---

আমার মা এখনো তাঁর বিশ্বাসহন্তা স্বামীর পদবী বয়ে বেড়াচ্ছে—কেন?

আমার ভেতর এক অন্ধ ধৃতরাষ্ট্র ক্রোধ জন্ম নিত—

এক নরখাদক বাঘিনী রাগ---

রাজীব চান করছে ।বাথরুমের পুরো পর্দা খোলা---কাঁচের ভেতর জল চুঁইয়ে পড়া রাজীব ।

ডার্লিং তুমি চান করবে না?

না হানি—ভোর ভোর চান করে বেরিয়েছি—

রাজীব সাদা তোয়ালে সরিয়ে সাদা ড্রেসিং গাউনে ডিও মাখছে—

বেটা তুমে আচ্ছাসে সোচ তো লিয়া হ্যায় না?

উজ্জ্বল শীত দুপুর ।মা ও আমার শরীরে রোদের লুকোচুরি ।বটল ব্রাশের ডালে জোড় শালিকের প্রেম প্রেম খেলা---

মাম্মা রাজীব ডে ওয়ান থেকে আমাকে ভালবেসেছে—হি ইজ মাই বস—বাট হি ইজ ভেরি জেন্টল—সফট স্পোকেন---ইউ নো রাজীব আমাকে বলেছে ও নাকি আমার চোখের প্রেমে পড়েছে—

জানি না—মানুষ কে বিশ্বাস করতে ভয় করে—

তবু তো মানুষ কে বিশ্বাস করতে হয়—

শব্দ দুটো পিং পং বল আমার মাথায়—

বরফিলা হাওয়া –ব্রিজের রেলিং আইস কোল্ড—

বিকেল টা বড় সুন্দর ।হোটেলের রুম থেকে সংঘারাম—হিমালয়—ছবি

বেলা ৬টায় ঝকঝকে রোদ—অথচ একটু আগেই পাতলা বরফ কুচি ঝরে পড়ছিল---

রাজীব নীচে কফিশপে –কিছু প্রিন্ট আউট নিতে গেছে—

আমি আধশোয়া হয়ে একটি হালকা বই পড়ছিলাম—



রাজীবের ফোন বেজে উঠল—আননোন নাম্বার—এই ফোন টা রাজীব টু্রে গেলে ইউজ করে—

রাজীব কতক্ষণ ধরে ট্রাই করছি—

মে আই নো হু ইজ স্পিকিং—

আপনি কে?

হিজ কলিগ—

ওকে-প্লিজ রাজীব কে ফোন টা দিন—

আ্যকচুয়ালি হি ইজ নট এভেইলেবল নাও—

ওকে আমি টিনা—হিজ ওয়াইফ—দিল্লিতে খুব প্রবলেম শুরু হয়েছে—আমাদের মেয়ে কোচিং ক্লাসে—এখনো ফেরেনি—ওকে ফোনে ও পাচ্ছি না—আই আ্যাম ওরিড—প্লিজ ওকে কল ব্যাক করতে বলুন—আর্জেন্ট—

ওয়াইফ-টিনা-মেয়ে কোচিং ক্লাস-দিল্লি –প্রবলেম----আমার মা—

আপ জিস নাম্বার পে সম্পর্ক করনা চাহতে হ্যায় ও আব নেটওয়ার্ক ক্ষেত্র সে বাহার হ্যায়

কার ফোন ডার্লিং?

হালকা গানের সুর গুনগুন করতে রাজীব---

টিনা ইয়োর ওয়াইফ—হোয়াটস গোয়িং ওন রাজীব—

রাজীবের মুখটা ভেঙেচুরে যাচ্ছিল---

আরে ধুর ওয়াইফ নয় আ্যাফেয়ার ছিল—কেটে গেছে—

আর মেয়ে-

রাজীব হা হা হাসিতে

তাই বলেছে বুঝি?ওর মেয়ে ডিভোর্সি

আমি শান্ত পাখীর নীড়   চোখ

হোয়াই য়ূআর প্লেয়িং আ্যা গেম উইথ বোথ ওব আস----শি আ্যান্ড মী বোথ ওব আস্ আর ডিসিভড বাই ইউ----

আমার ফোন বেজে উঠল

বুড়ি অনেকক্ষণ থেকে ট্রাই করছি—

আমি ও করছি মাম্মা

দিল্লি ইজ বার্নিং---তোর রহমত চাচা হসপিটেলাইজড হেড ইনজুরি----

ওনো  ---মাম্মা টেক কেয়ার---

ফোন হাং হয়ে গেল---

আমার বিছানায় এক

সুদীর্ঘ নদী

সন্ধ্যার কলম থেমে গেলে

আমায় ভাসায় অনন্ত ভাসানে----

জানেমন ট্রাষ্ট মী---আই লাভ য়ূ

আমার তো আর কোনো চয়েস নেই রাজীব---

ড্রেস আপ বেবী—আজ রাত পার্টিতে ফ্লুরোসেন্ট তুমি সবাই আমাদের ঈর্ষা করুক—

গোপন গোলাপের মতো

আমি তোমার শরীর জুড়ে

সারারাত মদের বোতল

বৃষ্টি কাঁচের গুড়ো গুড়ো—

আমার ভদকা উইথ জিনের ককটেলে তুমি কী মিশিয়েছিলে



 ----সারারাত ওরা খেলেছে শরীর নিয়ে

কাঁচের বালিকা আমি

ভেঙে ভেঙে গেছি

শূন্যতার বল নিয়ে

লোফালুফি করেছে দাঁতাল  শুয়োর

ঈশ্বর পরমেশ্বর

হের লুসিফার

কোনো পুরুষই আর চাই না---

শরীরেব্যাথা ককটেল পার্টি থেমে গেছে অনেকক্ষণ—রাজীব ভার্মা ফোনে টিনার খবর নিচ্ছ

য়ূ সোয়াইন—আই ট্রাষ্টেড ইউ—

দাঁতাল শুয়োর হাসছে

থ্যাঙ্কু হানি—আমার বিজনেস ডিল হয়ে  গেছে।য়ূ আর রিয়্যালি হেভী সেক্সি

ইউ আর রাইট আই আ্যম ম্যারেড আই হেভ আ্যা ডটার

পেন্ডুলাম দুলছে ।হর্ষ ধ্বনি দিতে দিতে বেরিয়ে যাচ্ছে কারা---

ইফ আই টেল ইয়োর ওয়াইফ---

শী উইল নট বিলিভ ইউ—শী নোজ হার হাসব্যান্ড ইজ বিগ বস উইমেন লাইক ইউ কাম টু হার হসবেন্ড ফর ইজি গেনস—

অবিশ্বাসের বীজগুলি প্রোথিত হয়ে যাচ্ছে সমস্ত বাগান জুড়ে—ছোট ছোট অবিশ্বাসের চারাগাছ গজিয়ে  উঠছে—সমূহ আগুনে শুধু দিল্লি নয়

দ্যা হোল ওয়ার্লড ইজ বার্নিং---ডিকেয়িং---

ইউ হ্যাভ বিট্রেড ইয়োর ওয়াইফ টু----

হাউ ডাস ইট ম্যাটার---এট দ্যাএন্ড ওব দ্যা ডে—ওনলি মানি ম্যাটারস

কতোটা পথবসন্তের মুসুরি ক্ষেতের গন্ধ মাড়িয়ে আমি হেঁটে আসছি---আমার পায়ে পায়ে নক্ষত্রের ঘুঙুর—আমি ঝুঁকে দেখি    রেলিং এর   নীচে    সিন্ধুর   সবুজ    পান্না    জল----



নবাং তেসি

দুদিন একজোড়া শালিক নিয়ে নোব্রাভ্যালি---শালিক দুটি চমৎকার---বিশেষ করে ম্যাডাম শালিক—

আজ অনেকদিন বাদে একটু সময় পেতে রাত স্কুল হয়ে ফিরছি—পড়াশোনার দুনিয়াটাই অন্যরকম---

নবাং য়ূ আর আ্যা ব্রাইট স্টুডেন্ট---তুমে তো গ্রাজুয়েট হোনাই হ্যায়—

অবদেশ স্যারের তারিফ আমার প্রেরণা

মার ফোন

বেটা তু কাঁহা হ্যাঁয়

ব্যস মা নিকালচুকা হুঁ—

কুয়াশা আর বরফের ভেতর আয়নায় কতো ছবি—

দুই শালিক জড়াজড়ি—

ভাইয়া আপ কা নাম ক্যায়া হ্যাঁয়?

নবাং তেসি

আপ ক্যায়া বুদ্ধিষ্ট হো

হাঁ ম্যাডাম জী—ইহাকি জ্যাদা সে জ্যাদা লোগ বৌদ্ধিষ্টহি হ্যায়—কোঈ লোগ মুসলমান ভী হ্যায়—

হা কাল বাজার মেঁ মস্ক দেখা  হ্যায়—ওউর কাফি সারে বৌদ্ধিষ্ট লামা ভি দেখা হ্যায়—ইতনা কম উমর মেঁ ঘর ছোড়কে আ যাতে হ্যায়?

ভদন্ত যিসকো বুলাতে হ্যায়-উসকো পাস ঘর ক্যা  আউর উমর ক্যায়া—

খারদুংলা পাসে ম্যাডামজী ক্যামেরার শাটার টিপছিল  বড়া ক্যামেরা---

বরফের পাহাড়ে চোখ রেখে

আচ্ছাএক বাত বাতাও  ইয়েযো লাদাখ আভি জম্মু কাশ্মীর সে অলগ হো গিয়া আপ লোগ খুশ হো?

আমি জোরে হেসে

কিঁউ ম্যাডাম জী আপ ক্যায়া পত্রকার হো?

আয়নায় জোড়াভুরু

কিঁউ

নেহি এ্যায়সেই---বহুত পত্রকার আয়ে থেঁ—বহুত নেতা লোগ মিটিং জমায়া শুনা হ্যায় লেহ্ মে আবাদি বাড়েগা—ভারী ইনডাষ্ট্রি ভি হোগা—ইনডাষ্ট্রি কা মতলব জ্যাদা নোকরি---

ডারলিং তুমি কী সারা রাস্তা ওর সাথেই গল্প করে কাটাবে

রাজীব তোমার গল্প তো সেই একই---ইনডাষ্ট্রি ক্লায়েন্ট তোমাদের মার্কেটিং ইকনমি শুনে শুনে আমার কান পচে গেছে---

তুমি ও করপোরেট হানি 

হোয়াট ডু য়ূ মীন ?

আরে উই আর ইন দ্যা সেম বোট ব্রাদার

আমি জীবিকার জন্য চাকরি করি  মাই জব হ্যাজ নট ইটেন আপ মী লাইকইউ---

স্যারজী হেসে ম্যাডামজী কে জড়িয়ে ধরে বেহুদার মতো চুমু খাচ্ছিল---আমার অবশ্য এসব দেখা অভ্যেস আছে হানিমুন কাপল্ রা তো আরো বেশি বাড়াবাড়ি করে ---এদের দেখে শাদিসুদা লাগছে না—লিভ টুগেদার কাপল?

খারদুংলা টপে গিজিগিজে ভিড় ।সবাই পৃথিবীর টপমোষ্ট পয়েন্টে ছবি তোলার জন্য লাইন লাগিয়েছে---ম্যাডামজী ইহা আপ দোনো উতরকে একসাথ ফটো খিঁচো---

তুমি যাও মুঝে নেহি জানা—

কিঁউ

আরে বাবা বহুত ঠান্ডা হ্যায়

আমার আজীব লাগছিল—এখানে মিয়া বিবি এককাট্টা ছবি তোলে

আমি ম্যাডামজীর অনেকগুলো ছবি তুলে দিলাম—ম্যাডামজী আমার সাথে একটা সেলফি তুলল—

ম্যাডামজী ইহাকা মশলা চায় বহুত ফেমাস হ্যায় পিনা চাহেঙ্গে?

চলিয়ে

হানি তুলসি আর আদ্রক মেশানো গরম চায়ে দীর্ঘ চুমুক

আপকা ঘর মে কৌন কৌন হ্যায় তেসিজী

মেরি মা হ্যায় ম্যাডাম জী

আপকা পাপা

মে বহুত ই ছোটা থা কার্গিল লড়াই মে শহীদ হো গঁয়ে

আই আ্যাম সরি—ফৌজ মেঁ থে ?

নেহি মেরে তরা গাড়ি চালাতে থে ফিল্ড মে রসুই সাপ্লাই করনে কা টাইম দুষমন কা গোলি লাগ গিয়া

খামোশী—সন্নাটা

আপনে শাদী নেহি কিয়া?

ম্যাডামজী মেরা উমর ২২ সাল হ্যায় থোড়া কামা লেতা হুঁ---

আপ কো দেখকে মেরা রহমত চাচা কা ইয়াদ আ গিয়া বচপন সে হমারা গাড়ি চলা রহা হ্যায় আব উমর হো গিয়া বহুত আচ্ছা আদমি হ্যায়—

ম্যাডামজী আগর আপ আচ্ছে হ্যায় তো সব আচ্ছে হ্যায়

আরে তোমাদের হলো---

কুচি কুচি বরফ পড়ছে

এই ব্রীজ টা পেরুলেই আমার গাঁও

আমার হরিয়ালি সুনহেরা গাঁও

আরে ব্রীজের রেলিং এ ঝুঁকে এক আওরাত

আরে মরণা হ্যায় ক্যায়া ?

রুখো রুখো

আমি দুই হাতেজাপটে ধরলাম

বরফ কুচি মিহি ঢেকে দিচ্ছে

কৌন হো তুম?

চাঁদের একফালি আলোয় আমার উষ্ণ বুকের ওমে ঝড়ে ভেঙেপড়া একটি আহত পাখি----

মিসিং লিংক

নদীর উপর একটি ব্রীজ

ব্রীজ মানেই একটি লিংক

লিংক মানে একটি

ভাঙন হীন দিগন্ত---

নদীর নাম সিন্ধু পান্না সবুজ    জল নিয়েছুটে চলেছে  কার্গিল পেরিয়ে সাগরের দিকে

মুঝেকিঁউ বাচায়া?

মে এক ইনসান হুঁ   জান লেনা নেহি, বাঁচানা মেরা ধরম হ্যায়---

ডার্কেষ্ট আওয়ারস অব নাইট কাম বিফোর ডন

ঘাস আর মানব সন্তান খেলা করছে সিন্ধুর তীরে

হাজার হাজার নক্ষত্র অন্ধকার মাড়িয়ে হেঁটে যাচ্ছে মানব তীর্থের দিকে