শকট



ফ্লুওরেসেন্ট খাকি সাদা তিন ভাগ ঠুল্লা বাইরে এক পাট দরজা ভেজিয়ে বিন্দুবাসিনী মুদ্রাযন্ত্র

প্রুফ শিট বিছিয়ে কালুয়া ঠাপাচ্ছে একশো পঁয়ত্রিশ খুল্লার অন্ধা চাষাবাদ

লেমনগ্রাসগুলি শেভ করার পর যমীর কবোত্তল বনানী এখন অনেকটাই লেহনার্হ

মেথি পরোটার দশটি ছিদ্র ডায়াল করিয়া

কভারেজ এরিয়ার বাইরে এক নিরালম্ব সূর্য ও সঞ্জনা লইয়া কি করিবে যম ?

ঘোড়া কেনার পর যে ছোট ছোট বকুলপুরগুলির তবাহি তয় হয় মঞ্জিল

হ্রেসারা সেখানে কোনো ধ্বনি নয়, জিভ ছেঁড়া কাঠিয়াওয়ারিদের তাহার্রুষকালীন গ্যাঁজলা

ফলে দ্বাদশ আদিত্য নিভে গেলে অদিতি যখন নিশ্ছিদ্র

মথ সদৃশ যোনিটি আলো দেয় আর

কালদন্ডের কৈশিকায় নিঙাড় রক্ত ফিরে আসে -

নিলিং হুইলব্যারোতে কালুয়া এখন ঘর্মাক্ত

আলোঅন্ধ দুই শকটচক্র খুলে ভেঙে পড়ে মুদ্রাযন্ত্র —





প্রহর 



ব্রেইলবর্ণ বিষহরি  

আঙলা জরৎকারু এ রাত্রির পরবর্তী ঘুম ভাঙার তক্রিবন তক্রিবন তিনটে তেত্রিশ ঢুকছে

আফ্লাতুন দহলীজ দর দহলীজ ডিঙিয়ে ডিঙিয়ে -

বেশ্যাবিবাহ দিয়ে ঈশ্বরচন্দ্র চলে গেলে বেজিবউ

সাপখোলসে অ্যালমুনিয়াম মাজে আংরা সসপ্যান

রিক্সা-সিটের ওপর দাঁড়িয়ে অলাদের পিঠে ছিরছির বোঁটকা রেনেসাঁ পিসাব এলো চুল্লুবাংলু

এতদ্ব্যতীত আছে রাত চাট্টে বিশ, ঢুলু বেজিনিরা

তদ্ তদ্ সোয়ামীরে শেষ ডাক ডাকে অয় কুত্তার বীজ

কেষ্টর ক্লথ মিলে তালা, দুঃশাসনের হ্যাঁচকা পাক খেয়ে খেয়ে ল্যাংঠা

লোমে সাপরক্তের রগুড়ে বেহতরীন সে বেহতরীন ফ্যানা ফ্যানা শ্যাম্পু মজিলো

আকখা সোনাগাজি তাকরেলা বাপ ছানের জল ঢাল ভাড়ু

যে কোঠায় যাবি বিছনায় শিঠানো পোলকা ডট চোইদ্দর নিচে

ছেলিয়া চোষে নাই বেজিমা'র মাই-শিরার ফিরতি দুধের রঙ বিষ-নীলচা

নির্জীব পেল পিঙ্গল এখন ইফতারে কম সে কম ভুখারে মুখে চুক্কি গেরাস তো ধর

না হাসে তো আস্তিনের সাপছাওয়ালেরে রগড়া দুদুভাতু

চামসার খ্যাঁচায় টিকলিং ম্যাও ম্যাও কাতুকুতুকুতুকুতুকুতুকুতু —