কোজাগরী

শৌভিক দত্ত



আজন্ম খুলেই দিলাম 

ওই ওভারল্যাপ

ফিনকি বসানো ছায়ায়

ধারাবাহিক কাঠকুটো

শহর মুছছে

নদীর মেঘলা বিরতি

না ঠোঁটের দিকে

অংশত লবণতালিকা

আর অপেক্ষা যেরকম

কোজাগরী


হালকা বসল না বলে

দুপুরেরা স্নান হয়ে আছে...



দাসখত


জঙ্গল ভাবতে বসলে

রোদ্দুরের কাজ বেড়ে যায়

দাম ঝরতে থাকা ক্ষতে

আমি পাখি পুষি

অঙ্ক গড়ায় দুদিকে

চোখের পাল্লায় আমি

দাসখত টাটকা রেখেছি

দেখেছি

আপেল গড়িয়ে গেছে

পড়ন্ত চুমুর দিকে

পালকে দাগ মুছে

যেন জলের গভীরে যাওয়ার কথা ছিল

খুচরো শহর শরীরে

যতোটা জঙ্গল রাখা যায় ......





অপশন


প্যাকেজের প্রয়োজনে এখানে অপশন খোদাই করা হলো। চওড়া ওই

মিটারগেজ হাসি। আলোখাওয়া শিকারীরা যায়। ঝড়তি পড়তি এক খিদে

আমায় চাকচিক্য রাখতে দেয় না। লোকাল ফুলের সময় এখন। আস্তে আস্তে

বাতাবী হয়ে আসুন, লক্ষ্য রাখুন, ঋতুমতী সন্ধ্যারা এখানে স্পষ্ট ও স্থির। যতোটা

স্বাস্থ্য আপনার স্বাভাবিক গড়িয়ে দিয়েছে, প্রশ্নে রাখা মাংসের বিচারসভায়, এভাবে

জঙ্গল ভাবা হয়, এভাবে মৃদুর কাছে সকাল সেলাই করে নদী।