মেঘমা

 


ভাবো দৃশ্য ফুরিয়ে আনার ধারণা থেকে সরে যাচ্ছে ফোঁটা ফোঁটা আপেল 

 

সিরাপে মোটেও মন নেই 

              যা আছে শর্টকাট দেরী 

 

অন্ধ রাত হাতে এগিয়ে যাওয়া চাঁদ এখন স্যাঁতস্যাঁতে সারস   

সঙ্গম বলতে উঁচু-নিচু পাখির সুকুন 

 

শব্দের চর্বি চুষে চুষে সুরা ও মেঘ একই 

 

যাকে যাপন করা গেলো 

                আগুনের প্রথায়

 

 

উনুনে উনুনে বৃষ্টি

                    পড়ছে কই  

                           পুড়ছে   

 

আপেল ও আপেলের সচেতনে … 

 

 

 

 

 

 

যেভাবে রসুই 

 

শরতের কুয়াশার মতো ফ্রি আমার রসুই

ঘ্রাণ এর শব্দ যত ভাঙে ভাতের সূর্য তত তরল তরল ও তরল 

 

ছুরি দিয়ে কেটে ফেলি অতিরিক্ত সূর্যাস্ত  

একমিনিট বৃষ্টির জরায়ু চাঁদের খুব কাছাকাছি জন্ম খুলে এঁটেল  

রক্তের পাশে রান্নাঘর জমায় কাপড়ের নদী 

 

জলগুলো অটুট

অথবা ভাঙা ভাঙা হুলুস্থুল  

 

দু’ফালি কবুতর রুটি হতে হতে আর শব্দ করে না ….

 

মোটিভ


কেটে- কেটে যাচ্ছে ভুট্টাখেত 

ফেলে দেওয়া পাখির মুখোশে টানা গোধূলি ছাড়া সবই খুচরো 

এক মার্কের জন্য জিতে গেলো চাঁদ



সমস্ত ছায়া খোয়া যায় ঘরেই 

তুমি, আমি ও আকাশ বাদামের ভিতর এক্সফায়ার    



চেয়ারে বসে সূর্য 

          একদিন

                  দুইদিন

                         তিনদিন



ভুট্টা গাঢ় হতে হতে ফলিত লাল………   



 আস্থিরতা


 নৌকো চলছে 

 পেছন থেকে সরিয়ে দিলাম নদী

 নৌকোটা চলছেই



 অনেক জোরে জোরে ভোর হল আজ 

 স্নেহ থেকে ছাপা হুবহু 

 দরজা বুজে এলো 

 


 কতোটা জলের পর নদীর মতো সরে যাওয়া যায় …… 



  অলিখিত


    শেইভ করা আয়নায় পড়ন্ত গানের ছায়া 

              গুড়ো গুড়ো ভায়োলিনের নঞর্থক 


    কী ভাবছো! অন্যের অন্ধকারে চালিয়ে দেবে রাত?

    

    উড়ন্ত হাত দুটোই একটা সিরিজ

    উড়াও উড়াও 


    এখানেই একটা স্নান হোক

    হাল্কা করা জলে

     

     অ্যা ড্রপ ইন্  ~  টু মাইন্ড